
আহতরা হলেন, নজরুল গ্রুপের মৃত-গিয়াস উদ্দিনের ছেলে মুসলিম উদ্দিন (৬০), মনজুরুল ইসলাম (৪০), নজরুল ইসলাম (২৮), দ্বীন ইসলামের ছেলে হানিফ মিয়া (৩৫) ও সাদেকুর রহমানের স্ত্রী পারুল আক্তার (৩০)।
অপরদিকে খোকন গ্রুপের আহতরা হলেন, শহীদুল্লার ছেলে তরিকুল ইসলাম (১৫), আব্দুল্লাহ (১৮), খোকন মিয়ার ছেলে বিল্লাল মিয়া (৩০), কছিম উদ্দিনের ছেলে শফিকুল ইসলাম (২৮)।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরে জমি সংক্রান্ত বিরোধ চলছিল এ দুই পক্ষের মধ্যে। এ নিয়ে আজ বিকালে উভয় পক্ষ উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় শুরু হলে একপর্যায়ে সংঘর্ষে রূপ নেয়। সংঘর্ষের সময় দুইপক্ষ থেকে লাঠি, রডসহ বিভিন্ন ধারালো অস্ত্র অস্ত্র দিয়ে প্রতিপক্ষকে আঘাত করে। এতে উভয় পক্ষের ৯ জন আহত হয়েছে।
পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছানোর আগেই অভিযুক্তরা পালিয়ে যায়। আহতদের মধ্যে কয়েকজনকে ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয় এবং গুরুতর আহতদেরকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
এ ঘটনায় এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে বলে জানা যায়। পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করছে।
ঈশ্বরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ওবায়দুর রহমান বলেন, ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে এসেছি। আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করা হচ্ছে।